আরশির প্রশ্ন
চায় নি জীবনের সত্যতা
যদি ও আজন্ম ছিল হিংস
পরজীবি, বন্য প্রাণীর প্রতিকৃতি
সেই প্রভুসত্তা করেছে
রাজত্ব বাড়িয়েছে অনল তৃষা
বিষ বৃক্ষের নিচে ছড়িয়ে
গেছে মায়ার মৃগ জল
চোখের জলের মূল্য ছিল মাটি
চেয়ে দেখি নি করুন মুখ
ফিরিয়ে দিয়েছি মেঘের প্রীতি
ভোরের আবছা আলোর মাধুর্য্য
সাঁঝের ক্লান্ত মুখে গেছে
হারিয়ে, নিবিড় আঁধারে নিজস্ব
পদ ধ্বনির আতঙ্ক
হাসির জ্যোত্স্না বিলীনতার পায়ে
গেছে গড়িয়ে জলের সম তুল্য
সকল অহংকার
রাত্রি করে অরণ্য রোদন একাকী
মধ্য নিশীথে শুনি কাচ
ভাঙনের ঝন ঝন শব্দ
স্বপ্ন গুলো মাঝি, বেয়ে চলেছে
কুসুমের খেয়া,দেখেও করে
অদেখার ভান, হাত বাড়িয়ে ডাকি-- শান্তনু সান্যাল
আরশির যক্ষ প্রশ্ন সহজ
ছিল না, এড়িয়ে গেছে মন
একান্তে বসে খুঁজেছি তার
গভীরতার অর্থ, দেখেছি
দেহের আবরণ বিহীন ছায়া
সে কোনো রূপে স্বীকার করতে চায় নি জীবনের সত্যতা
যদি ও আজন্ম ছিল হিংস
পরজীবি, বন্য প্রাণীর প্রতিকৃতি
সেই প্রভুসত্তা করেছে
রাজত্ব বাড়িয়েছে অনল তৃষা
বিষ বৃক্ষের নিচে ছড়িয়ে
গেছে মায়ার মৃগ জল
চোখের জলের মূল্য ছিল মাটি
চেয়ে দেখি নি করুন মুখ
ফিরিয়ে দিয়েছি মেঘের প্রীতি
ভোরের আবছা আলোর মাধুর্য্য
সাঁঝের ক্লান্ত মুখে গেছে
হারিয়ে, নিবিড় আঁধারে নিজস্ব
পদ ধ্বনির আতঙ্ক
হাসির জ্যোত্স্না বিলীনতার পায়ে
গেছে গড়িয়ে জলের সম তুল্য
সকল অহংকার
রাত্রি করে অরণ্য রোদন একাকী
মধ্য নিশীথে শুনি কাচ
ভাঙনের ঝন ঝন শব্দ
স্বপ্ন গুলো মাঝি, বেয়ে চলেছে
কুসুমের খেয়া,দেখেও করে
অদেখার ভান, হাত বাড়িয়ে ডাকি
মাঝ দরিয়ায় একাকী, তারা ভাব শুন্য
মৌন ভাষায় কি যেন বলে যায়
চিতকার ক্রমশঃনিমজ্জিত
জানি না কোন কুলে সূর্য্য উঠেছে
কি না, সজল গহ্বরে ডুবে যায় আস্তে
আস্তে মায়াবিনী পৃথিবী ---