অন্ততঃ যুযুত্সু হয় উঠেছি আমি -
ঠিকানা, দিতে চেয়েছি বারংবার প্রমাণ,
মহাভারতের সকল পাত্র দেখি বেশ
মজায় আছে,আধুনিক অট্টালিকায় বসে
অতীতের ছদ্ম ঘটনার গল্প করে -
আমি চেয়ে থাকি অস্তাচলের সূর্য্য,বুকে
নিয়ে অনন্ত কালের আঁধার, সৎপথের
পরিনিতি বয়ে চলেছি নিয়ে কাঁধে -
জানি না এই কোন নগর, কোন পথ, কি
ভাবে জানব বল, আমি যে পুরাতন
এক মিথক, কল্পিত কাহিনী, অস্তিত্বহীন !
তারা খোঁটা দেয়, অট্টহাসে বলে, ওই
যে পাগলা যিশু খুঁড়ে চলেছে অবিরাম,
পিছনের অবোধ বাচ্চাদের দল হয়
ত কিছুই ক্ষণেই হয় উঠবে -
রোমান যোদ্ধা, অলিন্দের বহু জানা
মুখ,অপেক্ষায় দাড়িয়ে আছে দেখার জন্য
সে অভূতপূর্ব দৃশ্য --
--- শান্তনু সান্যাল
ধর্ম অধর্মের পরিভাষা তারা বুঝিয়ে
গেছে তাদের দুর্বোধ্য ভাষায়, হেলানো
মাথায় স্বীকার করে গেছি সর্ব শর্ত,
একাকী যোদ্ধার ভূমিকা সহজ ছিল কি,
বংশ রক্ষার মোহে হয়েছি সহ চক্ষু -
ধৃতরাষ্ট্র, অনন্য পথ খুঁজে পাই নি তাই,
সৎ অসতের দ্বন্দে জীবনের এই
বলিদান,তারা বলে ছিল ফিরিয়ে দেবে
সমস্ত কিছু,বাস ভূমি,অতীতের স্বর্ণিম -
যুগ,সকাল সাঁঝে সমানে দাড়িয়ে রই
হাতে নিয়ে পরিচয় পত্র, তবু তো তারা
বিশ্বাস করে না যে আমি আস্ত জীবিত !
আরশির মুখোমুখি খুঁজেছি হারানো গেছে তাদের দুর্বোধ্য ভাষায়, হেলানো
মাথায় স্বীকার করে গেছি সর্ব শর্ত,
একাকী যোদ্ধার ভূমিকা সহজ ছিল কি,
বংশ রক্ষার মোহে হয়েছি সহ চক্ষু -
ধৃতরাষ্ট্র, অনন্য পথ খুঁজে পাই নি তাই,
সৎ অসতের দ্বন্দে জীবনের এই
বলিদান,তারা বলে ছিল ফিরিয়ে দেবে
সমস্ত কিছু,বাস ভূমি,অতীতের স্বর্ণিম -
যুগ,সকাল সাঁঝে সমানে দাড়িয়ে রই
হাতে নিয়ে পরিচয় পত্র, তবু তো তারা
বিশ্বাস করে না যে আমি আস্ত জীবিত !
ঠিকানা, দিতে চেয়েছি বারংবার প্রমাণ,
মহাভারতের সকল পাত্র দেখি বেশ
মজায় আছে,আধুনিক অট্টালিকায় বসে
অতীতের ছদ্ম ঘটনার গল্প করে -
আমি চেয়ে থাকি অস্তাচলের সূর্য্য,বুকে
নিয়ে অনন্ত কালের আঁধার, সৎপথের
পরিনিতি বয়ে চলেছি নিয়ে কাঁধে -
জানি না এই কোন নগর, কোন পথ, কি
ভাবে জানব বল, আমি যে পুরাতন
এক মিথক, কল্পিত কাহিনী, অস্তিত্বহীন !
তারা খোঁটা দেয়, অট্টহাসে বলে, ওই
যে পাগলা যিশু খুঁড়ে চলেছে অবিরাম,
পিছনের অবোধ বাচ্চাদের দল হয়
ত কিছুই ক্ষণেই হয় উঠবে -
রোমান যোদ্ধা, অলিন্দের বহু জানা
মুখ,অপেক্ষায় দাড়িয়ে আছে দেখার জন্য
সে অভূতপূর্ব দৃশ্য --
--- শান্তনু সান্যাল
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন