জীবন দর্শন
দিন, কেবল সপ্তরঙ্গী ঢেউতে ভাসিয়ে নিতে
চায় জীবন, চোখের ভালো লাগা টাই
তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, মনের
প্রতিফলন অর্থহীন,
বাস্তবতা ও
স্বপ্নের তফাত হয় ত সে বুঝে উঠতে পারে না,
কিংবা অদৃশ্য আতঙ্কে সে ছুঁতে চায় না
শুকানো ক্ষত স্থান, আসলে
চার জনের মধ্যেই ত
সে এক জন,
আলাদা
চিন্তা ভাবনা নিয়ে জীবন যাপনের কি কোনো
মানে আছে, কোথায় যেন সে ও ঠিক,
কোথায় যেন আমি অতিরিক্ত,
এই ভিন্নতার মাঝ খানে
দেহ ও প্রেমের
মিলন,
আমার চাহিদা হয় ত তার থেকে দ্বিগুণ বেশি
অথবা সে শুধুই আমায় এক ক্ষুদ্র নদী
ভাবে, এক বিরোধাভাস, এবং
অন্তহীন বিশ্লেষণ, না
সে বিজয়নি
না আমি
পরাজিত যোদ্ধা, তবুও তার তর্কের আগে নত
মস্তক, তার নিসর্গ দর্শনে খুঁজি বুদ্ধের
মধ্যম মার্গ, তাই বানপ্রস্থ হতে
ফিরে আসি ধরে সান্ধ্য
কালীন লোকাল,
সে এখন
যশোধরা, আমি দাঁড়িয়ে আছি নিয়ে শুন্য পাত্র,
দরজায় অবিরাম কড়া নড়িয়ে চলেছি,
শঙ্খ বেলায় তার মাথার সিঁদুর,
ভাঙিয়ে চলেছে ভীষ্ম -
প্রতিজ্ঞা, তাই
ভুলে যেতে
চাই আলো ছায়ার খেলা, ধেয়ে চলেছি রং ধনুর
পিছনে পিছনে বহু দূর - - -
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন