পশুপালের জগত
তার ছোঁয়া লেগেছে অন্তরতরে,
পুরুষালী হিংস্র জেগে উঠে
অহরহ নিমগ্ন ঘোরে,
এখানেই সৃষ্টির
আগে জীবতত্ত্ব টলটলে,উলঙ্গ ছায়া
ভেসে উঠে মুখোমুখি, মন
ঢাকতে চায় স্খলনের
তলদেশ, ধুইয়ে
মুছে সাজিয়ে রাখে সর্ব বাহ্য আবরণ,
ক্ষুধার্ত চোখ ও পুরোহিতের
বিনিময়ের শর্তে, প্রতিমা
ছিল মুখচাপা এক
জন, বন্ধ
কপাটে, ওই দেয়া নেয়ার বিধি বিধান,
কত দূর এগিয়ে গেছে নৌকা
উদ্বিগ্ন নদীর কটিপ্রদেশে,
হয় তো ডুবে গেছে
অন্ধকারে,
দেবদাসীর ক্রন্দনে ব্যাভিচারের সঙ্গে
জড়িয়ে দিয়েছে আরেকটি শব্দ
বিধর্মিতা, কলঙ্কিনীর
খেতাব,
সে এখন দেবতা ছাড়া করে নগরের
প্রতিজনের সেবা, নৈতিক কি
অনৈতিকের মাপদণ্ড ছিল
পুরোহিতের হাতে,
রাজনের
পান্থশালায় এখন আসবের অনুষ্ঠান
বাহিরের জগতে দরিদ্র ভোজ,
কিছুই ত বদলায় নি
যদ্যপি প্রাচীন
ইতিহাস
এখন গ্রন্থের পৃষ্ঠে বন্দী, শুধু কাল
পরিবর্তন, যার হাতে লাঠি
সেই হাঁকবে বন্য
মোষের পাল.