অন্তঃ করণের মৃত্যু ঘটে নি .
জড়িয়ে যাওয়া, দমকা বৃষ্টির
ইশারা ছিল না, অবিকল
ভাবে পরাশ্রয়ীর
হবার
প্রস্তুতি মাত্র ছিল, আমি বাধা দিতে পারি
নি, খুলে দিয়েছি সহজে, মনের
বন্ধ স্নায়ুর মার্গ, সে বহে
গেছে প্রাণ বায়ুর
সমান্তরাল,
বিমুক্ত, যেখানে ইচ্ছে ওখানে, করেছে
দংশ, সেই দংশিত দাহ অঞ্চলে
ছড়িয়ে গেছে অতিরিক্ত
বাসনার নিষ্ঠীবন,
আরশির
মুখ ভার, সে যে এক চরিত্রবান মানুষ
হয় তো মোহাবিষ্ট রূপে আমায়
দেখতে চায় না, সে চায়
শুধুই নির্বস্ত্র
বিশুদ্ধ
রূপে, তার এই ধর্ষিত দখল করে যায়
আত্ম মন্থন, ঝরন্ত মর্মঘাত জেগে
উঠে, পূর্ণ চন্দ্র ভাস্যমান,
জোছনার সেই
অমত্র্য
ধারা পূর্ণ দেহে ছড়ায় স্বয়ংশ্রদ্ধার
শীতলতা, আমি নিজেকে
তুলি নিজের হাতে
কাচের মত
ঝন্ন করে ভাঙার আগে, অন্তঃ করণে
এখন হাসনুহানার গন্ধ
একাকার.